Top আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ, Secrets

লেখকের মন্তব্যঃ আধুনিক উপায়ে আলু চাষের পদ্ধতি

ক্ষতির নমুনা: পাতা হলদে check here হয় ও তার উপরে বিভিন্ন বর্ণের দাগ পড়ে। পাতা কিছুটা কুঁকড়িয়ে গাছ খর্বাকৃতির হয়।

৯ অঞ্চলে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস

সেসময় নবাবের বাবুর্চিরা কলকাতায় মুঘল লখনউ বিরিয়ানি প্রবর্তন করে এবং তাতে আলু মেশায়। সেই থেকেই বাংলার বিরিয়ানিতে আলু প্রবেশ করেছে বলে মনে করা হয়।

অঙ্কুরোদগমের পর প্রথম কুঁড়ি কেটে ফেলুন। কারণ প্রথম কুঁড়ি ফোটার পর বাকি কুঁড়িগুলো সমানভাবে বেড়ে ওঠার সুযোগ পায়। ৩০-৪০গ্রাম ওজনের সম্পূর্ণ আলু বীজ হিসাবে সবচেয়ে উপযুক্ত। কাটিং দিয়েও রোপণ করা যায়। নিশ্চিত করুন যে প্রতিটি কাটিং অন্তত দুটি চোখ বা কুঁড়ি আছে.

আলু বাড়ানোর পদ্ধতিটি বপনের আগে আপনার জানা উচিত এমন একটি জিনিস

 

তিনি মূলত চেয়েছিলেন ভারতে কম দামে আলু চাষ করে ইউরোপে বিক্রি করতে।

রেফ্রিজারেটর থেকে আলুর বীজ সরানোর পরে, সেগুলিকে ৪৮ ঘন্টার জন্য একটি প্রিহিটেড ঘরে রাখতে হবে। ব্যাগটি খুলুন এবং আপনার বীজ আলুগুলিকে বাড়িতে নিয়ে আসার ২৪ ঘন্টার মধ্যে প্রাকৃতিক বায়ুচলাচল সহ ছায়াযুক্ত জায়গায় রাখুন যাতে সেগুলি মানিয়ে যায়। বীজ রেফ্রিজারেটর থেকে সরানো উচিত নয় এবং একটি সিল করা ব্যাগে সংরক্ষণ করা উচিত নয় অন্যথায় সেগুলি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

দেশের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ধরনের মাটি রয়েছে। এজন্য সকল জমিতেই সাড়ে চাহিদা একরকম নয়। প্রতি বিঘাতে ৩৩ শতক করে থাকে আর সারের পরিমাণ দিতে হয় ৪৪-৪৮ কেজি। টি এস পি সারের পরিমাণ দিতে হয় ২৭ থেকে ৩০ কেজি। এমওপি পরিমাণ ৩৩ থেকে ৪০ কেজি। জিমসাম সারের পরিমাণ ১৩ থেকে ১৬ কেজি। জিংক সালফেট ১৩ থেকে ১৬ কেজি দিতে হবে। যে সকল মাটিতে ম্যাগানেসিয়ামের ঘাটতি রয়েছে সেখানে দিতে হবে ১৮ থেকে ২০ কেজি, বোরন ৮০০ গ্রাম-১ কেজি। গোবর দিতে হবে ১২০০ থেকে ১৩০০ কেজি মতো। গোবর এবং জিংক সালফেট ধানের শেষ চাষের সময় এটি জমিতে দিতে হয়। ইউরিয়া দিতে হয় ৩০ থেকে ৩৫ দিন পর অর্থাৎ দ্বিতীয়বার যখন মাটি তুলবেন তখন এটি দিতে হবে। সার জমিতে দেয়ার পরে এটি সঙ্গে সঙ্গে সার এবং বীজ মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হবে।

তিনি ১৭৭২ থেকে ১৭৮৫ সাল পর্যন্ত টানা ১৩ বছর দায়িত্বে থাকাকালে নিজ উদ্যোগে আলুর চাষ করেছিলেন।

আলুর স্টেম ক্যাষ্কার স্কার্ফ রোগের লক্ষণ :

৪৷ অপেক্ষাকৃত বড় আকারের আলু বীজ হিসেবে ব্যবহার করতে হবে৷

ভূমিকা : স্কেলেরোসিয়াম রলফসি নামক ছত্রাকের আক্রমণে এ রোগ হয়ে থাকে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *